আল্ জাবেরঃ
নেতাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি ব্যস্তে যাচ্ছে! কালারমারছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মরহুম জহিরুল ইসলাম বদনের
মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের ইউনুছখালী গ্রামের বাসিন্দা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম বদন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের এক নিষ্ঠা কর্মী হিসাবে আওয়ামী লীগে টানা ২০০৩ সাল থেকে বিগত ১৬ বছর সাংগঠনিক ভাবে সফলতার সহিদ উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন।
জানাগেছে, বর্ষিয়ান এ আওয়ামী লীগ নেতা গত বছরের ১৬ নভেম্বর শনিবার সকাল ১১ টার সময় কালারমারছড়াস্থ ইউনুছখালী বাজারে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কাউন্সিল বিষয়ে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতাদের সাথে কথা কাটাকাটি এক পর্যায়ে জহিরুল আলম বদন স্টোক করে মৃত্যুবরন করে চির শান্তির দেশে ফাঁড়ি জমিয়েছেন।
তাহার জানাযার নামাজে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাকর্মীসহ হাজার হাজার শোকাহত মানুষ শরিক হয়েছেন।
মরহুমে জানাযার নামাজ শেষে তাকে স্থানিয় কবর স্থানে চির নিদ্রায় শায়িত করা হয়। মরহুমের পারিবারিক সূত্রে জানাগেছে, এই জহিরুল আলম বদনের জানাযার নামাজে মাঠে স্মৃতিস্মারন করতে গিয়ে তাঁদের পরিবারকে দাওয়া প্রতিশ্রুতি দিলেও মৃত্যুর ৩ মাস হয়ে গেলে প্রতিশ্রুতি আলোর মুখ দেখেনি। তবে তারা তাঁদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন চাই। তিনি একাধারে ১৬ বছর বঙ্গবন্ধুর তনয়া বাংলাদেশ আওয়ামীলীগেরর সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনারর প্রতি উদ্বদ্ধ হয়ে কালারমারছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সফলতার সাথে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রবীণ ও ত্যাগী আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানান, বিগত ১৬টি বছর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন কারী জহিরুল ইসলাম বদন দলের কাছে মৃত্যুর পরেও যদি তার পরিবারের সদস্যদের মূল্যায়ন না হয়। আর আমরা সাধারণ নেতাকর্মীরা দলের কাছে মূল্যায়ন হব কি?। জহিরুল ইসলাম বদন একজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কালারমারছড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও পরিশ্রমী সফল সংগঠক ছিলেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
আওয়ামীলীগ কক্সবাজার জেলা,মহেশখালী উপজেলার নেতাকর্মীদের নিকট একটাই দাবী মরহুমের পরিবারে কাছে শেষ বিদায় মুহুর্তে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন চাই তৃর্ণমূলের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। ###